২০১৭ সালে সাহিত্যে নোবেলজয়ী ব্রিটিশ লেখক কাজুও ইশিগুরো

নীলিমা সেন

প্রকাশিত : সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৭

২০১৭ সালে সাহিত্যে নোবেল পেলেন ব্রিটিশ লেখক কাজুও ইশিগুরো। সুইডিশ কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ইশিগুরোর নিজের আদর্শ ঠিক রেখে, আবেগপ্রবণ শক্তি দিয়ে বিশ্বের সঙ্গে আমাদের সংযোগ ঘটিয়েছেন। আটটি বই লিখেছেন তিনি, আর সবক’টি বই চল্লিশটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তার উপন্যাসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো, দ্য রিমেইন্স অব দ্য ডে এবং নেভার লেট মি গো। এ দুটো উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্রও তৈরি করা হয়েছে। সাহিত্যে নোবেল জয়ের পর কাজুও ইশিগুরো গণমাধ্যমকে বলেন, “আমি অবাক হয়েছি, হতবিহ্বল হয়ে পড়েছি। অবশ্যই এটি দারুণ সম্মানের বিষয়। এমন পুরস্কার জয় করা মানে বড় বড় লেখকদের পাশে আমাকে দাঁড় করানো। বিশ্বজুড়ে সম্মানী লেখককদের তালিকায় আমাকে রাখা হচ্ছে, এটি অবশ্যই অনেক প্রশংসনীয়"।
কাজুও ইশিগুরো জাপানি বংশোদ্ভূত। ছোটবেলায় পরিবারের সঙ্গে তিনি যুক্তরাজ্যে চলে আসেন এবং ইংরেজি ভাষাতেই সাহিত্যচর্চা করে থাকেন।
ইশিগুরোর জন্ম ১৯৫৪ সালে, জাপানের নাগাসাকি শহরে। ১৯৬০ সালে পরিবারটি ইংল্যান্ডে চলে যায়। ১৯৭০ সালে ইউনিভার্সিটি অব কেন্ট থেকে ইশিগুরো ইংরেজি ও দর্শনে স্নাতক শেষে ইউনিভার্সিটি অব অ্যাঙ্গেলিয়াতে পড়েন সৃজনশীল সাহিত্য নিয়ে। টাইম ম্যাগাজিনের জরিপে ১৯৪৫ সাল-পরবর্তী ব্রিটিশ লেখকদের মধ্যে তার অবস্থান বত্রিশতম। প্রথম উপন্যাস হচ্ছে, আ পেইল ভিউ অফ হিলস। ইশিগুরোর লেখার ধরণ, চিন্তাভাবনা এবং গল্পের বিষয় সমসাময়িক লেখকের থেকে ব্যতিক্রম। ১৯৮৯ সালে ‘দ্য রিমেইন্স অব দ্য ডে’ বইয়ের জন্য তিনি ম্যান বুকার পুরস্কারে ভূষিত হন। ফেলে আসা জীবন ইশিগুরোর উপন্যাসশৈলীর বিশেষ একটি আঙ্গিক। তার লেখা বইগুলো হচ্ছে: আ পেল্‌ ভিউ অফ্‌ দ্য হিল্‌স্‌ (১৯৮২), অ্যান আর্টিস্ট অফ্‌ দ্য ফ্লোটিং ওয়ার্ল্ড (১৯৮৬), দ্য রিমেইন্স অফ্‌ দ্য ডে (১৯৮৯), দ্য আন্‌কন্‌সোল্ড (১৯৯৫), ‌ওয়েন উই ওয়ের অর্‌ফ্যান্স্‌ (২০০০) এবং নেভার লেট মি গো (২০০৫)। তিনি জাপানী বংশোদ্ভূত। ছোটবেলায় যুক্তরাজ্যে চলে আসেন পরিবারের সাথে এবং ইংরেজি ভাষাতেই সাহিত্যচর্চা করেন। ১৯৫৪ সালে জাপানের নাগাসাকি শহরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬০ সালে পরিবারটি ইংল্যান্ডে চলে যায়। ১৯৭০ সালে ইউনিভার্সিটি অব কেন্ট থেকে ইংরেজি ও দর্শনে স্নাতক শেষে ইউনিভার্সিটি অব এঙ্গেলিয়াতে পড়েন সৃজনশীল সাহিত্য নিয়ে।

টাইম ম্যাগাজিনের জরিপে ১৯৪৫ সাল-পরবর্তী ব্রিটিশ লেখকদের মধ্যে ইশিগামির অবস্থান বত্রিশতম। তার প্রথম উপন্যাস ‘আ পেইল ভিউ অফ হিলস’। তার লেখা আটটি বই চল্লিশটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তার উপন্যাসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো `দ্য রিমেইন্স অব দ্য ডে` এবং `নেভার লেট মি গো`। এ দুটি উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্রও বানানো হয়েছে। ইশিগুরোর লেখার ধরণ, চিন্তাভাবনা ও গল্পের বিষয় সমসাময়িক লেখকের চেয়ে ব্যতক্রমী। নোবেল কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ইশিগুরো নিজের আদর্শ ঠিক রেখে, আবেগপ্রবণ শক্তি দিয়ে বিশ্বের সঙ্গে আমাদের সংযোগ ঘটিয়েছেন।
তার লেখা বইগুলো হচ্ছে: আ পেল্‌ ভিউ অফ্‌ দ্য হিল্‌স্‌ (১৯৮২), এন আর্টিস্ট অফ্‌ দ্য ফ্লোটিং ওয়ার্ল্ড (১৯৮৬), দ্য রিমেইন্স অফ্‌ দ্য ডে (১৯৮৯), দ্য আন্‌কন্‌সোল্ড (১৯৯৫), ‌ওয়েন উই ওয়ের অর্‌ফ্যান্স্‌ (২০০০) এবং নেভার লেট মি গো (২০০৫)।

গ্রন্থনা/ নীলিমা সেন