ইরফান শেখের গদ্য ‘পুরান বই বাজারের ফিরিস্তি’
নভেম্বর ০৯, ২০২৫
জাহানারা ইমামের বই আনিসুজ্জামানও বিক্রি করেন নাই, মোহাম্মদ আজমও বিক্রি করেন নাই। এসব চোরাই বইয়ের ক্রেতা আমি
চোরেরাই আওয়ামী লীগকে ডোবাচ্ছে
দুর্নীতি আর ধর্মান্ধতা― এ দুটি ছাড়া দেশে আর বড় কোনো সংকট আছে কি? আমার মনে হয়, নাই। সেই কবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘সবাই পেলো সোনার খনি, আর আমি পেলাম চোরের খনি।’
এপ্রিল ০৮, ২০২০
ক্রান্তিকালের অবসান হোক, দুষ্টুবুদ্ধির জেগে উঠুক বিবেক
আমাদের চেনা অনেক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান এ বছর একুশে বইমেলায় আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। উপরন্তু মেলার পরপরই করোনা! অনলাইন-অফলাইন সবরকম বিক্রি বন্ধ।
এপ্রিল ০৮, ২০২০
করোনা ভাইরাস বিষয়ে বিল গেটস
আমাদের ইচ্ছাশক্তির পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। আমরা ভালো হবো না মন্দ হবো তা ঠিক করার পূর্ণ স্বাধীনতা সবারই আছে। সংকট আমাদের আসল স্বরূপ বের করে দেয়।
এপ্রিল ০৭, ২০২০
এখন আমার সংশয় আর কাটে না!
আজ থেকে ঠিক চৌদ্দ বছর আগে কবি মুস্তফা আনোয়ার তস্য গলি পার হয়ে, পার হয়ে পাতলা মলমূত্র, মুক্তবাজার শহর পেছনে ফেলে চিরদিনের জন্য পাতালে নেমে গিয়েছিলেন।
এপ্রিল ০৭, ২০২০
মারুফ ইসলামের গদ্য ‘সর্বত্র শুধু মূর্খ আর মূর্খ!’
তো একটি রাষ্ট্রের পায়ের নখ থেকে মাথার কেশ অব্দি যখন মুর্খ দিয়ে ঠাসা থাকে তখন সেই রাষ্ট্রে যত রকমের অবিমৃশ্য ঘটনা ঘটা দরকার, তার সবকিছুই এখন এই বিশ্বের বিরলতম রাষ্ট্র বাংলাদেশে ঘটছে।
এপ্রিল ০৪, ২০২০
ষড়ৈশ্বর্য মুহম্মদের দুটি চিলতে গদ্য
মৃত্যুর পরের জীবন নিয়ে আমরা খুব ভাবি। রীতিমতো ফ্যান্টাসি ও রোমান্টিসিজম আছে আমাদের তা নিয়ে। এই ফ্যান্টাসি আস্তিক ও নাস্তিক সবার সমান। অন্তত এদিক থেকে তারা সবাই আস্তিক, তারা সবাই ভাববাদী
এপ্রিল ০৪, ২০২০
পাপিয়া জেরীনের চিলতে গদ্য ‘আমি এইখানে থাকতে চাই না’
বুড়ি বলতেছে, আলো ঢেমনি মাগী, কানে ঠসা হইছস্! এই উডানে একটা পাতা পড়তে দিছি? আমার বয়সকালে এই বাড়ি এমন আছিলো? দক্ষিণ কোণে পাতা শুকায়া ফর্ ফর্ কইরা পাক খাইতাছে। বাড়ুন লইয়া আয় মাগী।
এপ্রিল ০৩, ২০২০
বাংলাদেশের সংবাদপত্র এবং আমার বাঁকা হাসি
তখন আমি অনেক ছোট। স্কুলে পড়তাম। আমার বাবা ছিলেন ব্যাংক কর্মকর্তা। আমাদের গ্রামের বাড়িতে তখন দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকাটি নিয়মিত রাখা হতো। সেই গ্রামে প্রতিদিন পত্রিকাটি পৌঁছতে পৌঁছতে সন্ধ্যা হয়ে যেত।
এপ্রিল ০১, ২০২০
আমরা হয় অন্ধ নয়তো উন্মাদ
জেগে উঠত আশ্চর্য জীবনবোধ। মার্চের শেষ দিনটি চলে যাচ্ছে। ঝকঝকে আকাশ থেকে হাসছেন দিনমণি, তার উজ্জ্বলাভা ঢুকে পড়ছে ঘরে। পৃথিবীরে, কবির মতো, মায়াবী নদীর পাড়ের দেশ বলে মনে হচ্ছে।
এপ্রিল ০১, ২০২০
এ অবস্থা আর কতদিন চলবে?
এ অবস্থা কতদিন চলবে? সরল হিসেবে বলা যায়, নতুন করে রোগ শনাক্তের রেকর্ড যদি টানা ১৫ দিন নিল হয় তবে লক ডাউনের যৌক্তিক গ্রাউন্ড সরকারের কাছে আর থাকবে না।
এপ্রিল ০১, ২০২০
























