কামরুজ্জামান কামুর কবিতা ‘আলহামদুলিল্লাহ’

অভিমানে গলায় দড়ি দিতে যাওয়া ম্যাথিউসের কাছে গিয়ে দাঁড়াই। কুড়ানো কাঠবাদাম দুটো খেতে দিয়ে বলি, চলো আরেকবার একটা বুনো শুয়োর তাড়িয়ে নিয়ে গিয়ে মাঝরাতে ডেকে তুলি নাতাশার বাবাকে

তুমি এমনটি আমি বলছি না/তুমি কেমনটি তাও বলছি না/আসলে অন্ধকারের দিকে বেশি এগোতে নেই

মধ্যযুগের ইউরোপীয়রা পরের কালে লিলিথের চিত্রকল্প খুব একটা ভালো হিসাবে রাখেনি শিশুদের নানারকম রোগের পিছে লিলিথ বিশেষ করে পেটের পীড়ার অসুখের জন্য উড়তে থাকা আত্মাভিমানী

কাবার আলোকে চালাও হে রব মুসলমানের এই কাফেলা/মিল্লাত থেকে যারা আছে দূরে কেউ যেন নাহি রয় একেলা

এভাবেই এক একটি দিন চলন্ত ট্রেনের মতো ছুটে যায় ছেড়ে যায় পথপাশের বৃক্ষরাজির গলায় জড়িয়ে থাকা আলোকলতা

চলো তারাদ্বীপে যাই, সেখানে বাস করি কচ্ছপের সাথে, তখন আকাশ আসবে কী আসবে না, বাতাস ফিসফিস ভয়ে চলে যাবে কী যাবে না, না

ওগো প্রেমিক দোলো তুমি আজি প্রেমের দোলায় দোলা লেগেছে তোমার হৃদয়ের‌ খাতায়

‘আমার কাছে সব থেকে
প্রিয় শব্দ `তুমি`
এই শব্দের থেকে মধুর শব্দ
আর কিছু নাহি মানি।’