রাজীব জবরজংয়ের ৩ কবিতা
মে ০৩, ২০২৫
হাহাকার একটা মাকড়শা। কী বিস্ময়ে হা হয়ে থাকে জালের মতো বিস্ময়! যেন প্রাণনাথের প্রাণের ভেতর মাকড়শার অধিক কোনও প্রাণ নেই

কাজী জহিরুল ইসলামের দীর্ঘকবিতা ‘কবির জন্ম’
পা কাঁপছিল ব্রেকপ্যাডেলে, একটি নন্দিত শহরের প্রতীক্ষা-তোরণে পৌঁছবো বলে প্রতীক্ষা করতে থাকি সুদীর্ঘ নক্ষত্রকাল
জানুয়ারি ১১, ২০২৫

রাদ আহমদের দুটি কবিতা
আসল ঘাটের থেকে সত্যিকারের ঘাট। একেবারে আদি, অকৃত্রিম ও জাগ্রত মূর্তির মতো কক্সবাজারের যে অংশটাতে গুইজ্জা মাছ এসে জড়ো হয়, সকালে ও হোটেলে অর্ধশতাধিকের বেশি মাছ ধরা
জানুয়ারি ০৯, ২০২৫

এহসান হাবীবের শীতরাত্রির কবিতা
আমরা কোথায় যাব? আমাদের কি কোথাও যাওয়ার কথা ছিল? ভুল পথে বহুদূর এসে দেখি, অচেনা চৌরঙ্গী। শীতের রাত্রি গাঢ় কুয়াশা
জানুয়ারি ০৮, ২০২৫

জাহিদ জগতের ৬ কবিতা
আমার মেয়েটা কালো আর ছেলেটা ইটখোলার কাটা শেওড়া গাছ আমার আব্বা দাদনের রশি ধরে নেমে গেছে গাঙে আমার মায়ের অর্ধেক দুধ আমার পিঠে মুদ্রাস্ফীতি, হাতে প্রতিবিপ্লবের হাতকড়া
জানুয়ারি ০৫, ২০২৫

সুকুমার বড়ুয়ার ৭ ছড়া
অসময়ে মেহমান ঘরে ঢুকে বসে যান বোঝালাম ঝামেলার যতগুলো দিক আছে তিনি হেসে বললেন, ঠিক আছে ঠিক আছে
জানুয়ারি ০৫, ২০২৫

খোন্দকার আশরাফ হোসেনের ৫ কবিতা
এক-একটা মুখ যেন বালির ভেতরে পোঁতা আধেক নৌকার মতো অবয়ব নাক মুখ স্পষ্ট নয়, ঠিকানা হারিয়ে গেছে, বাড়িঘর বিষয়-আশয়
জানুয়ারি ০৪, ২০২৫

মদনমোহন তর্কালঙ্কারের বিখ্যাত ৪ কবিতা
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি। আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে, আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে
জানুয়ারি ০৩, ২০২৫

রুদ্র হকের তিনটি কবিতা
আমি দিগন্তের দিকে হাজারো গুলি ছুঁড়ে দেখেছি কোথাও কোনো শত্রুপক্ষ নেই শত্রুহীন স্বপ্নহীন একটা দীর্ঘদিন
ডিসেম্বর ৩১, ২০২৪

শাহাদাৎ হোসেনের কবিতা ‘কারবালা’
দীর্ঘ রাত্রি অবসান নিশীথের ঘনকৃষ্ণ রেখা-নেকাব সরে যায় খুনরাঙা অরুণের আসন্ন আভাস। নিখিলের তন্দ্রাতুর নিমীল নয়ন খুলে যায় খঞ্জর-ঝঝনে
ডিসেম্বর ৩০, ২০২৪

মণীশ ঘটকের কবিতা ‘কুড়ানি’
ছুটিতে ফিরিলে দেশে কুড়ানি-জননী আশীর্বাদ বরষিয়া কন—‘শোন মণি, কুড়ানি উন্নিশে পড়ে, আর রাহি কত? হইয়া উঠতেয়াছে মাইয়া পাহাড় পর্বত
ডিসেম্বর ২৭, ২০২৪