নাঈম আল ইসলাম মাহিনের পুথিকাব্য ‘শিশু মোহাম্মদ (স.)

আবছায়া নির্জনতা ওখানে এখন, চা পান কইরা করছে নরক ও বেহেশত গুলজার, হাহ হা হা...

চিরসুখীজন ভ্রমে কি কখন ব্যথিতবেদন বুঝিতে পারে! কী যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে কভূ আশীবিষে দংশেনি যারে

কথার সবুজ বনে লুকিয়েছে তোমার বয়স। তেঁতুল গাছের ভূত শিশুরাই শোনে অবিরাম বিগলিত রূপকথা তুমিও কি কথার বাদাম

পা কাঁপছিল ব্রেকপ্যাডেলে, একটি নন্দিত শহরের প্রতীক্ষা-তোরণে পৌঁছবো বলে প্রতীক্ষা করতে থাকি সুদীর্ঘ নক্ষত্রকাল

আসল ঘাটের থেকে সত্যিকারের ঘাট। একেবারে আদি, অকৃত্রিম ও জাগ্রত মূর্তির মতো কক্সবাজারের যে অংশটাতে গুইজ্জা মাছ এসে জড়ো হয়, সকালে ও হোটেলে অর্ধশতাধিকের বেশি মাছ ধরা

আমরা কোথায় যাব? আমাদের কি কোথাও যাওয়ার কথা ছিল? ভুল পথে বহুদূর এসে দেখি, অচেনা চৌরঙ্গী। শীতের রাত্রি গাঢ় কুয়াশা

আমার মেয়েটা কালো আর ছেলেটা ইটখোলার কাটা শেওড়া গাছ আমার আব্বা দাদনের রশি ধরে নেমে গেছে গাঙে আমার মায়ের অর্ধেক দুধ আমার পিঠে মুদ্রাস্ফীতি, হাতে প্রতিবিপ্লবের হাতকড়া

অসময়ে মেহমান ঘরে ঢুকে বসে যান বোঝালাম ঝামেলার যতগুলো দিক আছে তিনি হেসে বললেন, ঠিক আছে ঠিক আছে