মু‌ক্তিযু‌দ্ধের পরবর্তীকা‌লের ঘটনার পুনরাবৃ‌ত্তি ঘট‌ছে যেন

ভারতের মানুষ সাম্প্রদায়িক নয়। বরং বেশিরভাগ মানুষই ন্যায়ের পক্ষে। কিন্তু কাশ্মীর প্রসঙ্গে বা আফগানিস্তান প্রসঙ্গে সরকারি প্রচার যন্ত্র আর পশ্চিমাদের প্রচারণা তাদের মনে মিথ্যা কিছু ধারণার জন্ম দিয়ে যায়

তালেবান-আইএস দ্বন্দ্ব ভবিষ্যত আফগানিস্তানের প্রধান দ্বন্দ্ব হইতে পারে, অনেকেই এমন ধারণা করছেন। এমনকি, ২০১৫ সাল থেকে সিআইএ আইএসরে এই অঞ্চলে হেল্প করতেছে, এমন অভিযোগও আছে

ইঙ্গ-মার্কিন প্রচার মাধ্যমের খবর, নারীদের বোরকার ভিতরে রেখে দেয় আফগানরা। ভাবখানা এমন, বোরকা খুলে নারীর মুখটা দেখা গেলেই আফগানিস্তানের মুক্তি ঘটবে। নারীকে যারা উলঙ্গ করে পণ্যের প্রচারণা চালায়, নারীমুক্তির কতবড় যোদ্ধা সেই পশ্চিম!

বর্তমানে আফগানিস্তানে যে নয়া সরকার গঠিত হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্র আর ভারত কোণঠাসা বলে মনে হচ্ছে। ফলে তালেবানদের ক্ষমতা গ্রহণ নিয়ে পাশ্চাত্য আর ভারতের অনেক মাথাব্যথা আরম্ভ হয়েছে

কিছুদিন হলো মাত্র, আফগানিস্তানে একটি রাজনৈতিক ক্ষমতার পালাবদল ঘটেছে। সঙ্গে সঙ্গে বহু ফেসবুক পণ্ডিত এ নিয়ে নিজেদের মন্তব্য করা আরম্ভ করেছে। তালেবানরা কেমন ভয়াবহ আর তাদের শাসন কী ভয়াবহ হতে পারে, তা বলে দিয়েছে

করোনামলের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, পরিব্যাপ্ত সন্দেহ। রাষ্ট্রের চোখে সব নাগরিকই যেমন সম্ভাব্য অপরাধী, আজ সবার চোখে সবাই সম্ভাব্য ভাইরাস বহনকারী। তাই এত দূরে থাকা, এত সচেতনতা ও নিরাপত্তার আয়োজন।

পরিবারের প্রধান যিনি, তিনি হতে পারেন পরিবারের একমাত্র বা সবচেয়ে উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। পরিবারের বাকিদের ভরণপোষণ তিনি করেন। পরিবারের সবার ভরণপোষণ করাটা তাদের প্রতি তার ‘করুণা’ না; বরং সেটা দায়িত্ব।

ক্ষুদ্র অ্যামিবা থেকে নীলতিমি অবধি সকল জীবের সমস্ত জৈবিক কাজ ও বংশগত বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে যে DNA, তার প্রতি লক্ষ্য করা যাক