বাংলা‌দে‌শের অগ্রগ‌তি কোথায় আট‌কে আছে?

বুদ্ধিজীবী, যিনি একসময় ঘোরতর ইসলামবিরোধি ছিলেন কিংবা ইসলাম নিয়ে তার মনে ‘কিছু প্রশ্ন’ ছিল, সেই তিনিও একদিন যে ইসলামকে পাত্তাই দেননি, সেই ইসলাম নিয়ে ভাবতে বসেন, বলতে বসেন। কারণ, পুরো সমাজই তো ইসলাম নিয়ে ভাবছে, কথা বলছে

শ্রেণিবিভক্ত সমাজে কোনো কিছুই শ্রেণির ঊর্ধ্বে নয়, এ কথাটাকে প্রাধান্য দিয়েই হয়তো ওই আপুটা এত দম্ভ করেছিলেন। কিন্তু তিনি বা তারা একবারও বুঝতে চেষ্টা করবেন না, জানতে চেষ্টা করবেন না—শ্রমজীবী মানুষের শিল্পসৃষ্টিরও একটা দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে

বিদেশি ফুটবল দলের প্রতি আমাদের সমর্থনের বহর আর চরিত্র দেখলে, বাংলাদেশে আমাদের রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের চরিত্র বা দলকে সমর্থন করার কারণটা বুঝতে পারা যায়। দুটাই প্রায় ক্ষেত্রে একই রকমের অন্ধ ভক্তি।

সমাজের ভেতরে যারা আলেম-উলামা হিসেবে পরিচিত তাদেরকে বুদ্ধিজীবী হিসেবে গণ্য করা হয় না। এমনকি শিল্প, সাহিত্য, সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে তাদের লিখিত ভাষ্য থাকলেও।

সলিমুল্লাহ খান কথক হিসেবে একরকম, লেখক হিসেবে আরেকরকম। তিনি লিখতে বসলে খুঁটিনাটির দিকে এতই অভিনিবেশ দেন যে, লেখার বিষয়বস্তু হারিয়ে যায়।

প্রায় সময় আমরা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে একপেশে করে রাখি। ফলে অনেক সময় সত্য অনুসন্ধান আর করা হয় না। মুসলমানরা কট্টর, বিজ্ঞানমনস্ক নয়; এ কথাটা বাজারে খুব চালু। কথাটা যে একেবারে মিথ্যা তাও নয়

জাপানের রাজধানী টোকিওর একটা স্কুলে পড়ে তিন বান্ধবী। একটা নতুন মেয়ে আসে তাদের দলে। সেই মেয়েটা একদিন তাদের লীডার মেয়েটার বাসায় গিয়ে অবাক হয়। এটা ছিল শহরের মাঝখানের একটা বহুতল ভবনের স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট

ধর্মকে আক্রমণ করা প্রগতিশীলতার লক্ষণ নয়। বুঝতে হবে, ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলা আর ধর্ম বা ধার্মিক মানুষকে আক্রমণ করা এক কথা নয়। ধার্মিকদের আক্রমণ করে কথা বলার মধ্যে ইতিবাচক কিছু নেই