সাদ রহমানের গদ্য ‘এনসিপির দুর্দশা’

আজকাল দ্বীনি অঙ্গনেও কিছু মডারেট, পশ্চিমা আব্বু মার্কা সুশীলের সন্ধান মেলে হরহামেশাই। সুরসুরি মার্কা দাওয়াত দেবে, পশ্চিমা তন্ত্রমন্ত্রের পূজা করবে, এদিকে দ্বীন কায়েমের কথাও বলবে, আবার অভ্যুত্থানের ফসলও ভোগ করবে

আপনারা বলদ জনগণ এইসব রাজনীতি বোঝেন না, তাই আপনারা জনগণ। আর সরকার এইসব বোঝে, তাই সে সরকার

রিয়া, শোঅফ, ঢং, ক্ল্যাসলেস রুচিবোধ কি নেই এখানে? প্রতারণা! শুধু অন্যের সাথেই নয়, বরং নিজের সাথেই! অন্যের হক্ব আদায় কিছুই না করা ইনসানটিও এখানে আল্লাহর ওলি

কতদিন কতকাল আর যাওয়া হয় না অ্যাডওয়ার্ড কলেজের কলাভবনে। ঘাসের জমিনে বসে আর আড্ডা হয় না। ইংরেজি বিভাগের সিঁড়িতে বসে বন্ধুর হাত ধরে গল্প বলা হয় না। সেই ইটের রাস্তায় আর হাঁটা হয় না

ভণ্ডামি হচ্ছে তোমাদের ধর্ম। মিথ্যাচার হলো তোমাদের জীবন। এবং অস্তিত্বহীনতা হচ্ছে শেষ। তাহলে বেঁচে আছো কেন? মৃত্যুই কি এখন একমাত্র আনন্দ নয়

১৯৭০ সালের কথা মনে আছে। প্রায় সারাবছরেই স্কুলটাইমে ৬ দফার সমর্থনে মিছিল হয়। তবে ক্লাস ছেড়ে মিছিলে যাবার বয়স তখনো হয় নাই। সরকারি চাকুরের ছেলে হওয়াতে আব্বার নিষেধ ছিল

আমাদের বাড়িতে আট-দশটি খেজুর গাছ ছিল। সবগুলোই ছিল পুকুরের পাড়ে, খালের পাড়ে। এই গাছগুলো লাগানো হয়েছিল রসের জন্য

ক্লাস সিক্সে থাকতে স্কুল পালিয়ে সিনেমার শুটিং দেখেছি বড়লেখা ঝিঙাআলা চা বাগান ও কুলাউড়ায় গাজীপুর ইস্পাহানী চা বাগান গগন টিলায়। এজন্য অবশ্য মার খেতে হয়েছে মোল্লা স্যারের হাতে