নাঈম আল ইসলাম মাহিনের পুথিকাব্য ‘শিশু মোহাম্মদ (স.)

যদি চাও তুমি উজ্জ্বল বিভা, হরিণীর চোখ আজীবন হোক; চোখ মেলে তবে ভালো দিকগুলো দেখো

জানালা ভেঙে মুখ বের করে দিই ডান হাতে কাঁচের খণ্ডচিত্র ওসবে মন দেব, অবকাশ পাই না বরফ ছুঁয়ে আসা হাওয়া হাড়ের ভিতর কানের কচি পর্দায় সাকুলেন্ট ঠাহর হয়

তুমি তো ধীবর জাত, সারাদিন সারারাত বসে থাকো নদীর কিনারে জাল ফেলে নিশ্চুপ। এই ধৈর্যের রূপ আহা কোথাও তো দেখি না রে

ভাঁটা-লাগা ভোর/কাদার গভীরে নেমেছে/উইলো শেকড়

বিশ বছ‌রের অপ‌রি‌চিত দেয়ালটা যেন ভেঙে  দিল সে একটা বাক‌্য দি‌য়ে জান‌তে চাইলাম, তোমার কি ম‌নে আছে সেইসব দি‌নের কথা

সকলে যখন বিত্ত কুড়ায়, খ্যাতি, যশ, সম্মানও/কাউকে বলিনি আমার জন্যে কুড়িয়ে কিছুটা আনো/বরং গভীর অভিনিবেশেই কুড়িয়েছি ভালোবাসা/বুকের মাটিতে ভালোবাসা বুনে হয়েছি প্রেমের চাষা

মানুষের জীবনে যুদ্ধের প্রভাব নিয়ে লেখা কবিতার ইতিহাস শত বছরের পুরনো। বিগত শতক থেকে শুরু হয়ে এখনো চলমান মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ জন্ম দিয়েছে বেশ কিছু কণ্ঠস্বর, যারা যুদ্ধের এই প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে লিখছেন

বাইশ তলার নিচে এক রুমানিয়ান ভিখারিনী তার দুস্থ পরিবারের ছবি দেখিয়ে পয়সা চায় প্রতিদিন ঝনঝন করে ওঠা কফির মগ এগিয়ে দিলে আমার কন্যা তার জমানো আধুলিগুলো রেখে আসে মগে