কাজী জহিরুল ইসলামের আত্মগদ্য ‘আমার বিচিত্র জীবন’
জুলাই ১৬, ২০২৫
আমাদের পাড়ায় নতুন একটি পরিবার আসে। স্ত্রী, এক কন্যা ও দুই পুত্র নিয়ে আব্দুল হক স্ত্রীর ভাইয়ের তৈরি বাড়িতে এসে ওঠেন

প্রেমকাহিনি
শায়িত বাওবিআতি। ওঠানামা করছে তার ছোট্ট বুক। মুখ, মুদিত আঁখি, গাল ও ঠোঁট থেকে বিচ্ছূরিত সর্বনাষা সৌন্দর্য। যা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন মৃত রাজা। যার চোখ সম্রাট কায়কাউস বাজপাখির মাধ্যমে পাঠিয়েছেন
জানুয়ারি ১৯, ২০২১

প্রেমকাহিনি
কায়কাউস চালাক মাল। যত সহজে তারে কাবু করবো ভেবেছিলাম তত সহজ নয় বিষয়টা। সে পাখির মাধ্যমেও খবর রাখে। প্রাসাদে আসাই যার নিয়তি ছিল, সে তবুও আসলো না। রুকাইয়াকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা আমার বৃথা গেল।
জানুয়ারি ১৭, ২০২১

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
কল্পনায় কাটে রাতের পর রাত। এই কল্পনার ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়ি। বড় হালকা লাগে নিজেকে। বুঝি না সুজানের প্রতি এ আমার কেমন প্রেম! যা কোনো লৌকিক চাওয়া পাওয়ার অধীন নয়
জানুয়ারি ১৭, ২০২১

প্রেমকাহিনি
বনরক্ষককে বললাম এমন কুঞ্জবন বানাতে, চাঁদের আলোতে সেটা দেখে যেন অকবিরও কবিতা লিখতে ইচ্ছা করতে। কামশীতলা নারীর মধ্যেও যেন কাম জাগ্রত হয়।
জানুয়ারি ১২, ২০২১

প্রেমকাহিনি
শুনেছি ফাইজারের রাজা কায়েস মালিক লুচ্চা প্রকৃতির। সেই লুচ্চা রাজাই কথা নেই বার্তা নেই অতর্কিত পথিমধ্যে হামলা চালালো। রাজা দামহুরিয়াত সেই যে ঘোড়া থেকে পড়ে কুপোকাত, দুটো বর্শার আঘাতেই বেঘোরে প্রাণ হারালো।
জানুয়ারি ১১, ২০২১

প্রেমকাহিনি
দামুহিআতের রাজরানীর রূপের প্রশংসা কানে যখন এসে পৌঁছালো, নাম জানলাম তার বাওবিহাতবি। আদেশে দিলাম সেনাপতিকে, প্রস্তুত হও! সৈন্য সাজাও! গর্দভ দামহিআতের রাজ্য দখল করবো।
জানুয়ারি ০৯, ২০২১

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
আমি পা বাড়াই ফেরার পথে। ঢাল বরাবর নামতে থাকি। নামতে নামতে দেখি, পথের ওপর দিয়ে আড়াআড়ি বয়ে যাচ্ছে একটি ঝরনা। আমি এ পথেই এসেছি। অথচ এই ঝরনাটি আমার চোখে পড়েনি তো। কী আশ্চর্য!
জানুয়ারি ০৮, ২০২১

প্রেমকাহিনি
আমার স্বামী যেদিন যুগপৎ দুই বেশ্যার সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হলো, আর আমাকে তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হলো, তখন মোটেও অবাক হইনি।
জানুয়ারি ০৭, ২০২১

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
আমার দুচোখ ভেঙে আসছে তখন ঘুমে। এত ঘুম যেন বহুদিন আসেনি আমার জীবনে। এতদিন কেবল ক্লান্ত ছিলাম। আজ আমি শ্রান্ত। কাউচে গা এলিয়ে দেওয়ার সাথে সাথেই আমি ঘুমের সমুদ্রে ডুবে যাই।
জানুয়ারি ০৩, ২০২১

মহাকালে রেখাপাত
দেওয়ানবাগী যে নিশ্চিতভাবেই নরকবাসী হবেন, সেই সার্টিফিকেট তারাই দিয়ে দিচ্ছে। কবরে তারাই মনকির-নকিরের ভূমিকা পালন করবে। গজবের ফেরেশতা হিসেবে তারাই মুগুর নিয়ে হাজির হবে।
ডিসেম্বর ২৯, ২০২০