কাজী জহিরুল ইসলামের আত্মগদ্য ‘আমার বিচিত্র জীবন’
জুলাই ১৬, ২০২৫
আমাদের পাড়ায় নতুন একটি পরিবার আসে। স্ত্রী, এক কন্যা ও দুই পুত্র নিয়ে আব্দুল হক স্ত্রীর ভাইয়ের তৈরি বাড়িতে এসে ওঠেন

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
হাঁটতে হাঁটতে এসে দাঁড়াই ফ্রিতির ওপর কাঠের সেতুতে। রাত নেমেছে। সেদিন বোধহয় পূর্ণিমা। পূর্ণ চন্দ্রের আলোয় চারদিকে স্বর্গীয় উজ্জ্বলতা। সেতুর এপার থেকে ওপার অবধি স্পষ্ট দেখা যায়।
জানুয়ারি ২৯, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
লোকটা আমায় নিয়ে একটা বস্তির মধ্যে ঢুকে গেল। রোদের আলো ঢোকে না এরকম সব বাড়ি। কাপড় কাচছে কেউ, কেউ পাশেই রান্না করছে
জানুয়ারি ২৬, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
চুলে বিলি কেটে নদী এঁকে দিলে ঘুম নেমে আসে সহজেই। ছোটবেলায় পিঠে আঁকিবুঁকি কেটে দিতাম একে অপরের। তারপর বলতে হতো কি আঁকা হলো! আমি বলার আগেই ঘুমিয়ে পড়তাম প্রতিবার।
জানুয়ারি ২৫, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
আমি দেখলাম সত্যিই একটা মেয়ে আসছে বটে। জিনসের প্যান্ট আর লাল চাদরের নিচে একটা কালো টিশার্ট পরা মেয়ে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াল। মেয়েটার চোখে চশমা আছে। কাঁচের ওপারে চোখ দুটো যেন জ্বলছে।
জানুয়ারি ২৪, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
নরকের নাম করে আমাকে যে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া হলো, সেটা আলাদা কিছু নয়। সুবিমল বাবু আমার দিকে ফিরে বললেন, গতানুগতিক যা কিছু, তা সবই তো প্রেডিক্টেবল।
জানুয়ারি ২৩, ২০২১

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
বাসের জানলা দিয়ে যতদূর দৃষ্টি যায় দূর দূর অবধি, ছোট টিলা উঁচু বৃক্ষ ঘর বাড়ি ক্ষেত ছোট খাটো গ্রাম শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত জনপদ পথঘাট জটলা বাজার এবং নির্জনতা— সবই মায়াঘন লাগে।
জানুয়ারি ২৩, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
একটার পর একটা দৃশ্য সরে সরে যাচ্ছে আর আমি ওড়ার মতো সামনে এগিয়ে যাচ্ছি। যেভাবে মেঘ আকাশকে কাটিয়ে এগিয়ে যায়...
জানুয়ারি ২২, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
প্রথমেই চোখে পড়ল নিচে একটা কলকাতার গলি। গলির মোড়ে রাত্রি দাঁড়িয়ে আছে। রাত্রি আমার কলেজে পড়ত। একই ইয়ার। রাত্রি একটুও বদলায়নি। না না, আমিই ভুল করছি, এত ২০১১ সাল।
জানুয়ারি ২১, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
রতনদার মা রাস্তায় রাস্তায় গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ভিক্ষে করতেন। ট্র্যাফিক পুলিশ গাড়ি দাঁড় করালে তিনি গাড়ির সামনে এসে বলতেন, ক’টা পয়সা দেবেন? আমার স্বামীর চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন...
জানুয়ারি ২০, ২০২১

সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
রতনদা পুরোনো বই বিক্রি করতেন আমাদের পাড়ায়। ওনার কাঁধের ঝুলিটা শেকড়ের মতো প্যাঁচানো থাকত। রতনদা সাধারণত র চা খেত খুব, দু-দশটা বিড়ি।
জানুয়ারি ১৯, ২০২১