ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ঢাবির ভিসি
ছাড়পত্র ডেস্কপ্রকাশিত : নভেম্বর ১৩, ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার ১৫ মাস পর আবারও সুখবর পাচ্ছেন ড. নিয়াজ আহমেদ খান। ডেনমার্কে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হতে চলেছেন তিনি।
জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টার এসডিজি বিষয়ক দূত লামিয়া মোর্শেদ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত লুতফে সিদ্দিকী ও তার বোন হুসনা সিদ্দিকীকেও রাষ্ট্রদূত বানাতে চায়।”
এদের মধ্যে ঢাবি ভিসিকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রায় শেষ। তাকে গ্রহণের জন্য এরই মধ্যে কোপেনহেগেনে চিঠি পাঠিয়েছে সরকার। এখন শুধু ক্লিয়ারেন্স পেতে হবে তাকে। ক্লিয়ারেন্স পেতে ১ থেকে ৩ মাসের মতো সময় লাগতে পারে।
কোপেনহেগেন ছাড়াও বিভিন্ন দূতাবাসে শিগগিরই রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার পদ শূন্য হতে চলেছে বাংলাদেশের। তালিকাটিতে আছে: সিঙ্গাপুর, হেগ, থিম্পু, ইয়াঙ্গুন ও তেহরান।
আলোচনায় থাকা বাকি তিনজন লুতফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুর ও হুসনা সিদ্দিকীর চাওয়া হেগে রাষ্ট্রদূত পদটি। এদিকে লামিয়া মোর্শেদ ইউরোপের কোনো দেশে রাষ্ট্রদূত হতে চাইলেও আপাতত আর কোনো দেশে পদ খালি নেই।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে যে, ওইসব স্টেশন নিয়ে আলোচনা চললেও এখনও কোনো ফাইলওয়ার্ক শুরু হয়নি।
তাদের এই রাষ্ট্রদূত হওয়ার তালিকায় চলে আসায় একাধিক বিষয়ে সমালোচনা হচ্ছে। লুতফে ও হুসনা সিদ্দিকীর বাবা আবু ইয়াহইয়া বুরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী শেখ হাসিনার আগের আমলে পুলিশের আইজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সরকারের বিবেচনায় এমন ব্যক্তিবর্গের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার ফলে কপাল পুড়ছে পেশাদার কূটনীতিকদের। সব মানদণ্ড পূরণ করে বেশ কিছু কূটনীতিক এখন অপেক্ষায় ক্যারিয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টিংয়ের।
এমন সময়ে তাদের ডিঙিয়ে রাষ্ট্রদূত হতে চলেছেন কূটনীতিতে ক্যারিয়ার না গড়া ব্যক্তিরা।
























