নাঈম আল ইসলাম মাহিনের পুথিকাব্য ‘শিশু মোহাম্মদ (স.)

কী লাভ দুর্ভাগ্যের দোহাই দিয়ে? কী হবে বিচ্ছেদের অন্ধকার আগলে? কাঁটাতার ক্রমশ দুর্বল হচ্ছে

বাদশাহ আলমগীর কুমারে তাঁহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লীর। একদা প্রভাতে গিয়া দেখেন বাদশাহ...

প্রাচীর ধ্বসিয়া পড়ে ফোরাতের কূলে মুক্তপথ—তুরঙ্গমে ছোটে আসোয়ার সম্মুখে জীবন-ধারা যুগান্ত বাহিনী নীল স্বচ্ছ দূর-বিসর্পিনী, নিথর তরঙ্গে বহে কূলে-কূলে-ভরা

মৃত্যুর ছায়া নড়ছে এপাশ ওপাশ হারিকেনের হলুদ আলোটাও ঢুকে যাচ্ছে মাটির গভীরে একটা হাতের পাঁচটা আঙুল শোনাচ্ছে করুণ গান

বিচ্ছেদে থাকা মানুষজনও জানেন সে রকমের বোঝেন প্রেমহারা হৃদয়ে অধরা প্রেমরাষ্ট্রে নিজস্বীহারা আবেগ অনুভূতিহীন পরাধীন প্রেমের স্বাধীনতা সুখ কী রকম

ঊর্ধ্বে উরুক সাদা জাহাজ আর এক মাস্তুল পরিভ্রমণকারী সামুদ্রিক পাখি এবং অন্যান্য ভাসমান জন্ম আমিও ভাসি, ভেসে যাই সাময়িকভাবে উড়ন্ত বেহুলার সুরে সুরময়

ছটফট করে হাছন দেখিয়া চান্দ মুখ হাছন জানের মুখ দেখি জনমের গেলো দুখ

টুম্পা, এই শহরের অট্টালিকায় সমুদ্র স্নান করি গণিকালয়ের নামে। মূলত তোমার ফিরে আসা আর চলে যাবার নামে প্রেমিক ছেনালিপনা করে কবিতায় কনডম পরিয়ে