কাজী জহিরুল ইসলামের কবিতার ভাষাশৈলী

বর্তমান সমাজ হচ্ছে পুঁজিবাদী সমাজ। গত পঞ্চাশ হাজার বা একলক্ষ বছরে কতো রকম পরিবর্তন, কতো রকম সমাজ বিবর্তন, কতো রকম বিপ্লবের পর এসেছে পুঁজিবাদী সমাজ

সময় চলে যায় বলেই সময় আসে। সম্পর্কটা দ্বান্দ্বিক। সময় চলে যায় বলেই সময় আসে, সময় স্থির নয়। সময় চলমান। সারা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড চলমান, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ততক্ষণে পাল্টে যায় সমগ্র বিশ্বব্রহ্মাণ্ড

আয়েশা আক্তার জীবনানন্দের বনলতা সেনের কিশোরী রূপ যেন, যে কিনা ভোরের আজানের সাথে হাজার বছর ধরে, হেঁটে হেঁটে মক্তবে যায়

সাহিত্যের কথা বলতে গেলে জানতে হবে শিল্প কী? বস্তুজগতে মানুষ যা দেখে তা প্রাকৃতিক। কেউ যদি এর ছবি তোলে তো সেটা আলোকচিত্র

বাঙালি মুসলমান কবি সাহিত্যিকেরা আল্লাহ লেখেন না, লেখেন ঈশ্বর, দোয়া লেখেন না, লেখেন প্রার্থনা। তেমনিভাবে নামাজ লেখেন না লেখেন উপাসনা

মানুষের যাবতীয় সৃষ্টিকর্মের মধ্যে রাষ্ট্রই হলো সর্বাধিক গুরুত্বসম্পন্ন বিষয়। রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ব্যতিরেকে অন্যবিধ মানবিক গুণাবলীর উৎকর্ষের কথা চিন্তাও করা যায় না

তথাকথিত লিঙ্গধারণা শ্রেণিবদ্ধতা এবং অসমতা তৈরি করে যা অন্যান্য সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সাথে মিলিত হয়

চিঠির লড়াইশেষে পত্রিকার সম্পাদক ইতি টানেন বাক্যুদ্ধের। এর মধ‍্য দিয়ে একটা নিপাট সত‍্য বেরিয়ে আসে, সত‍্যজিৎ ও মৃণালের দর্শনপ্রেক্ষিত একেবারেই আলাদা।