বাঙালির আত্মদর্শনের রূপকার হুমায়ূন কবির

যদি আল্লাহ মানুষদেরকে তারা যা অর্জন করেছে তার জন্য পাকড়াও করতেন, তাহলে জমিনের ওপর একটি প্রাণীকেও তিনি ছেড়ে দিতেন না। কিন্তু তিনি একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদেরকে বিলম্বিত করে থাকেন

সাহাবিরা ছিলেন অনেক বেশি বাস্তববাদী, কিন্তু বস্তুবাদী নন। তাদের চিন্তা-ভাবনা পড়লে মাঝেমধ্যে অবাক হই। বাক্সের বাইরে কিভাবে চিন্তা করতে হয় সেটা তারা দেখিয়ে যান

বায়ু আমরা দেখতে পাই না ঠিকই, তবে তার অস্তিত্ব সবসময় অনুভব করি। প্রচণ্ড বেগে ঝড় বইছে। সেই দাপটে বড় বড় গাছ লুটিয়ে পড়ছে মাটিতে। ভেঙে পড়ছে টিনের ঘরবাড়ি

রাষ্ট্র হচ্ছে মানুষকে দমন পীড়ন করার সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান। আইন হচ্ছে সেখানে ক্ষমতাবান আর ধনীদের ক্ষমতা আর সম্পদ রক্ষা করার হাতিয়ার। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা থাকার কিছু নেই নির্যাতিত মানুষের

রামকিঙ্করের একটি ভাস্কর্য নিয়ে শান্তিনিকেতনে তুলকালাম। তাকে ডেকে পাঠিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ। শেষ বিকেলের আলো এসে খেলা করছে জাফরি ছুঁয়ে লাল মেঝেতে। সেই নরম আলোয় কোণার্ক বাড়ির বারান্দায় একলা বসে লিখছিলেন কবি

১৫৮৫ সালের ডিসেম্বর মাস। তুষারে ঢাকা কাশ্মীরের সীমানায় দাঁড়িয়ে বিরাট সৈন্যবাহিনী। বাহিনীর সার সার অশ্বারোহী, পদাতিক সৈন্যরা তাদের তিন সেনাপতির আদেশের অপেক্ষায়

সত্তরের দশকের কথা, তখন আমাদের বয়স খুব বেশি নয়। কিন্তু সেই সময়ের যে স্মৃতি আমাদের মনে এখনো জাগরুক আছে সেই স্মৃতি কখনোই ভুলে যাওয়ার নয়। তখন আমরা দেখেছি পাশাপাশি বসবাস করতেন মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা

মার্কসবাদের মূল কথাটাই হলো সব কিছু পরিবর্তনশীল এবং সেই পরিবর্তনের প্রথম লক্ষণটাই হলো সবকিছুই নিজের বিপরীতে বিকশিত হয়