​সৈয়দ প্রমিত সালাম নিসর্গর গল্প ‘জীনের রেস্তরাঁ’

বড় বাজারে এক তাঁতির একখানা দোকান ছিল। একদিন দোকানে বেচাকেনা করার সময় জরুরি কাজে করিম বখশ বলে এক-ছেলেকে দোকানে বসিয়ে রেখে তিনি কিছুক্ষণের জন্য বাইরে গেলেন

ক’দিন ধরেই মনের ঘরে মেঘ জমেছে তিথির। সেই আঠেরো বছর বয়েসে বিয়ে হয়ে এসেছিল। অনেক আদরে বেড়ে ওঠা মেয়েটি এই সংসারে এসে হিমশিম খেত

হাবুর সামনে সান্ডার বিরিয়ানি— এইটাই এই মুহূর্তে এই মহাজগতের পরম বিস্ময় মনে হচ্ছে তার কাছে

নিজের মৃত্যু কামনা করো কেন? আমি মরে গেলেই সব ঝামেলা চুকে যায়। বলো যদি আমি এখনই আত্মহত্যার জন্যে তৈরি রয়েছি

ঘুম থেকে উঠেই হইচই ফেলে দেয়া ঘটনাটির কথা জানতে পারলো মাসুদ

দামি পোশাক পরে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন ইমাম জাফর সাদেক। পথে এক লোক সালাম জানিয়ে তাকে বলল, জনাব, কিছু মনে করবেন না, নবিবংশের কোনো ব্যক্তির জন্য দামি পোশাক পরা ঠিক নয়

বাসে আমার সামনের সিটে যে মেয়েটা বসে আছে, হাত বাড়িয়ে তার পিঠ ছুঁয়ে দিতে খুব ইচ্ছে করছে। বেগুনি রঙের কামিজের উপর দিয়ে উঁকি দিচ্ছে ফর্সা মসৃণ ত্বক

গালিব যাবে কাঁটাবনে। সেখানে নাকি কিছু কুকুর-বিড়ালের দোকান আছে। আপাতত তার ভাগনি মীমের জন্য একটি ছোটখাটো কুকুরের বাচ্চা কিনতে হবে