কাজী জহিরুল ইসলামের আত্মগদ্য ‘আমার বিচিত্র জীবন’
আগস্ট ২৬, ২০২৫
এক বিকেলে আলাউদ্দিন কানের কাছে মুখ এনে আস্তে করে বলে, জহির ভাই, চলেন বিয়ার খাই
 
					
					সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘শশধর মিত্র মৃত’
সিধুর জ্যাঠা দীপক একটা কালো আলখাল্লা পরে আধো অন্ধকার ঘরটায় কী যেন করছেন পেছন ফিরে। সিধুর বাবা তিলকও আছে। সে ওই ঘরেই একটু দূরে একটা মরা কাটছে। সিধু অবাক হয়ে এগিয়ে আসে ঘরটায়
জুন ১৪, ২০২২
 
					
					সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘শশধর মিত্র মৃত’
ফাঁকা রাস্তায় অটো ছুটছে হেব্বি জোরে। গান চলছে। রাজু আজ বিন্দাস মুডে। রুমকি আজ তার সঙ্গে অনেক কথা বলেছে। রুমকি অটোচালক রাজুর প্রেমিকা। রাজু ডোমের বাচ্চা সিধুর ল্যাংটো বয়সের বন্ধু।
জুন ১২, ২০২২
 
					
					সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘শশধর মিত্র মৃত’
পুণ্যের ছুরি আর পাপের কাঁচি দিয়ে শশধর মিত্রকে কাটা হলো। ডোমের বাচ্চা সিধু মাল না টেনেই দিব্যি মানুষ কাটতে পারে। তার বাপ তিলক ডোম একটা বোতল খেয়েই তবে ছুরি-কাঁচি হাতে ধরত
জুন ১১, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
গান দিয়ে কি সমাজ পরির্তন হয়? সংগীত দিয়ে কি মানুষের মনন গঠিত হয়? মানুষ তো গান গায় মনের সুখে, দুঃখে। গানের কী এমন শক্তি? এই প্রশ্ন মনে উদয় হলে মহামতি লালন সাঁইর গানগুলো ভালো করে শুনে দেখা যেতে পারে।
এপ্রিল ১৭, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
কোনো কোনো মানুষের সান্নিধ্যে আপনার মনে হবে, এইমাত্র আপনি মানস সরোবর থেকে স্নান করে উঠেছেন। একেবারে নিষ্কলুষ হয়ে গেছেন। আপনার ভেতরে আসবে পবিত্রতার এক ভাব
মার্চ ৩১, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
আমির হামজা ইস্যুতে আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজের কারো কারো দৈন্যদশা দেখে একটু বিস্ময় জেগেছে। কেউ কেউ তাকে রবীন্দ্রনাথ ও বব ডিলানের সমপর্যায়ে তুলে দিয়েছেন
মার্চ ১৭, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
এবার সাহিত্যে ‘বিশেষ অবদানে’র জন্য স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করা হচ্ছে মো. আমির হামজাকে। আমির হামজা কে? যাঁরা এই দেশের শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি-শিক্ষা বা বুদ্ধিবৃত্তিক কাজের সঙ্গে জড়িত, তাঁরা প্রয়াত আমির হামজার নাম জানেন না
মার্চ ১৬, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
অধিকাংশ প্রকাশকের দায়বোধ বলতে কিছু নেই। বইয়ের প্রতি তাদের কোনো যত্ন থাকে না। খুব কম প্রকাশক বইয়ের যত্ন নেন। অধিকাংশের মানসিকতা হচ্ছে―‘ধর মুরগি জবাই কর।’
ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
কেউ যখন কারো সঙ্গে পেরে ওঠে না, তখন জাত-বংশ তুলে গালাগাল শুরু করে। শব্দবাণ নিক্ষেপ করতে শুরু করে। রথী অর্জুনকে নিয়ে তার সারথী শ্রীকৃষ্ণ যখন কুরুক্ষেত্রের বাইরে চলে যাচ্ছিলেন, তখন পেছনে ছুটছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী মহাবীর কর্ণ।
জানুয়ারি ০৮, ২০২২
 
					
					মহাকালে রেখাপাত
হে কমলকুমার শিষ্য, কারো কোনো সাহিত্যকর্ম না পড়ে হুটহাট মন্তব্য করে বসলে কমলকুমার হওয়া যায় না। আপনার সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে আগে আমাকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহীরা’ পড়তে হবে।
জানুয়ারি ০৬, ২০২২








 




 




 







