কাজী জহিরুল ইসলামের আত্মগদ্য ‘আমার বিচিত্র জীবন’

ইসলামের বহু রূপ আছে। এক রূপ আরবে। সেই রূপ বড় রুক্ষ্ম, বড় কঠোর; যদিও এখন সেই কঠোরতা থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে সৌদি আরব। আরেক রূপ ছিল ইরাক-ইরানে। এই রূপ কিছুটা আর্দ্র, অপেক্ষাকৃত উদার, সহজিয়া

সন্ধ্যা একটু ঘন হতেই পর্দা উন্মোচন করে মঞ্চে অবতীর্ণ হয় আমারা। অপূর্ব সুন্দরী। তেমনই আবেদন। লাল পোশাকে তাকে উর্বশীর মতো লাগে। দারুণ নৃত্য প্রদর্শন করে আসর জমিয়ে দেয় আমারা।

১৮৫৭ সালের জানুয়ারির শেষ দিকে তলস্তয় দেশের বাইরে বেরুলেন। এই প্রথম বিদেশযাত্রা। প্রথমে ফ্রান্স, তারপরে সুইজারল্যান্ড ও জার্মানি। পারীতে দেড় মাসেরও বেশি থাকলেন একটা রুম ভাড়া করে

এ সমুদ্র অথৈ, তবে তার ওপরটা শান্ত। ছোট ছোট ঢেউ এসে ভিজিয়ে দেয় পা। দূরে দেখা যায় ছোট ছোট বোট। মন চায়, একটি নৌকো নিয়ে ভেসে যেতে। ভাসতে ভাসতে সমুদ্র হয়তো নিয়ে ফেলবে কোন জলপ্রপাতের সামনে

নিজের অতীতকে চিরতরে পিছনে ফেলে দ্রুত পায়ে হাঁটতে থাকি। ধীরে ধীরে দূরে মিলিয়ে যায় ফ্রিতি নদীর, কাঠের সেতু, বাবুজীর রেস্তরাঁ। নতুন করে শুরু করি ভাগ্যান্বেষণের চেষ্টা। একদিন বহুদূর এক শহরের সন্ধান পাই, স্বপ্নের শহর... বেহেস্ত।

সমস্ত কাজের মাঝে তার ঘরে ফেরার অপেক্ষা করি। অপেক্ষা গভীর হলে জানলার কাছে গিয়ে দাঁড়াই। সেখান থেকে অরণ্য দেখা যায়।

একটু দেরিতেই ‘যুবতী রাধে’ বা ‘সর্বত মঙ্গল রাধে’ গানটি শুনলাম। সরলপুর ও আইপিডিসির দুটি পরিবেশনাই নান্দনিক, মনকাড়া। তবে আইপিডিসির পরেবেশনাটি তুলনাহীন

অর্থনীতির অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটছে বাংলাদেশে। অর্থনীতি পৌঁছে যাচ্ছে অনন্য এক উচ্চতায়। কিন্তু একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতিই কি সব? এ উন্নতি সাধিত হলেই কি দেশ সভ্যতার উচ্চতর মার্গে পৌঁছতে পারে?