ইরফান শেখের গদ্য ‘পুরান বই বাজারের ফিরিস্তি’

বিনা চিকিৎসায় কবি ফররুখ আহমদের মেয়ে মারা গেছে। এই প্রতিভাধর কবি যাঁর দানে আমাদের সাহিত্য সমৃদ্ধ হয়েছে—পয়সার অভাবে তাঁর মেয়েকে ডাক্তার দেখাতে পারেননি, ওষুধ কিনতে পারেননি। কবি এখন বেকার।

অন্য অনেককে বাদ দিয়েও কবি সুফিয়া কামালের পাকিস্তান ও জিন্নাহর ওপর নানা সময়ে লেখা কবিতাগুলো জড়ো করে প্রকাশ করলে ‘সঞ্চয়িতা’র মতো একখানা গ্রন্থ দাঁড়াবে বলেই আমাদের ধারণা।

মানুষের শরীরে অসংখ্য টিস্যু থাকে। মানুষের মধ্যে যেমন কিছু মানুষ আছে পাগল বা এবনরমাল তেমনি কিছু টিস্যু আছে এবনরমাল। এই এবনরমাল টিস্যুকে সহজ ভাষায় বলা হয়ে থাকে টিউমার বা থাইরয়েড।

বায়না ধরলাম, ঘুড়ি কিনে দিতে হবে। মাকে জ্বালাতন করছি। চিৎকার-চেঁচামিচি করছি। লাল রঙের একটি ঘুড়ি চাই-ই চাই। মা লাঠি হাতে দৌড়ানি দেন। তখন একটু দূরে যাই। আবার কাছে আসি। মার শাড়ি ধরে টান দিই, টানাটানি করি।

আমরা অনেক বড় হয়ে গেছি। সাঁতার কাটতে পারি। সাঁতার কেটে পুকুরের এপাড় থেকে ওপাড়ে চলে যেতে পারি। সাঁতার কেটে বিলও পাড়ি দিতে পারি। গফুরও এসব কিছুই করতে পারে। কিন্তু ওর বোকামিগুলো আমাদের বারবার বিপদে ফেলে।

জীবনের এক তৃতীয়াংশ সময় আমাদের কাটে ঘুমে। আর ঘুম হয় একটি রাসায়নিক উপাদানের কারণে। নাম, মেলাটোনিন। মাথার ভেতর পিনিয়াল নামের একটি গ্ল্যান্ড থেকে এটি বের হয়।

`প্রথম আলো`র `ছেলে জানে মায়ের মাসিকের কথা` শিরোনামের একটা নিউজ শেয়ার করার পরে কালকে অনেকে অনেক তর্ক তুললেন। এগুলা পরিষ্কার করা দরকার। আমাদের সমস্যা হলো, আমরা কী নিয়া তর্ক করব সেইটাই ভুলে যাই।

সে-রমণী, তাহাকে অল্পকাল চিনি। অশ্বেতর প্রাণিদিগের জন্য তাহার সে কী মায়া! প্রভাতে পুষ্পচয়নের পরিবর্তে শষ্য ও বিবিধ তৃণাহরণেই তাহার সকল মনোযোগ; তাহাও কেবল এইসব প্রাণিদিগের জন্য।