মু‌ক্তিযু‌দ্ধের পরবর্তীকা‌লের ঘটনার পুনরাবৃ‌ত্তি ঘট‌ছে যেন

মুসলিম উম্মাহ ইতিহাস বিস্মৃত হবে, এটা কখনোই মেনে নেয়া যায় না। কারণ ইতিহাস হলো একটি আয়নার ন্যায়। মুসলিম উম্মাহর আজ এই অধঃপতনের মূল কারণ হলো, ইতিহাস বিমুখতা, ইতিহাস হতে শিক্ষা না নেয়া।

দেশের শিক্ষার হার নাকি ৬৫.৫%, সাক্ষরতা আরো বেশি। কি মানে বহন করে এর? এত এত ডিগ্রি আছে, কিন্তু পাঠ অভ্যাস নেই। এই ‘শিক্ষিত’ মানুষ যদি বছরে অন্তত ১টা বই পড়তেন, তার সংখ্যা কত হয় ভেবেছেন?

আজ যে হিন্দুত্ববাদের বিষবৃক্ষটি ফুলে–ফলে পল্লবিত হয়েছে, ব্রিটিশ সরকারই নিজেদের সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থে তার বীজ মাটিতে বপন করেছিল।

মস্তিষ্কের কোনো অংশে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে যা হয় তাকে Stroke বলে। অনেকে ভুলবশত ভাবে, স্ট্রোক হয় হৃদপিণ্ডে। মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালিতে রক্ত জমাট বেঁধে কিংবা রক্তক্ষরণ হলে স্ট্রোক হয়।

শিক্ষকের কাজ হচ্ছে শিক্ষার্থীর কাছে নিজেকে অপ্রয়োজনীয় করে তোলা, শিক্ষার্থীকে পথটুকু চিনিয়ে দেয়া যাতে নিজে নিজে সে চলতে পারে।

সংবাদপত্র মালিকরা পরস্পর পরস্পরকে অপছন্দ করলেও এই এক জায়গায় তারা একতা বজায় রাখেন। বঞ্চনার শিকার সাংবাদিক একবার মুখ খুললেই সবার দরজা তার জন্য বন্ধ হয়ে যায়।

ছোটবেলায় চাষি আর চাষি বউয়ের গল্প শুনেছিলাম। চাষি সারাদিন মাঠে কাজ করতো আর বউকে এসে খোঁটা দিতো, তুমি তো সারাদিন বসে বসেই খাও। কয়টা কাজ আর করো? ওসব কোনো কাজ হলো?

যতো দোষ নন্দ ঘোষের মতো মাদ্রাসা আর মৌলবাদকে আক্রমণ করাটা একটা রোগে পরিণত হয়েছে। ভাবখানা, সব অপকর্ম করে মৌলবাদীরা আর বাকিরা সব পূতপবিত্র।