বিশ্বাস বনাম জাতীয়তাবাদের সংঘর্ষ

শরয়ি জ্ঞানের সান্নিধ্য-বঞ্চিত এক শ্রেণির আবিদ ও যাহিদ দাবি করে, তারা কেবলই আল্লাহর জন্য ইবাদত করে। জাহান্নামের ভয় কিংবা জান্নাতের আশায় নয়। বেশ কিছু কারণে তাদের এই দাবি অসার ও ভ্রান্

চীনের কাছ থেকে যা শেখার আছে তা হলো দ্রুততা। কতো দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে কতো দ্রুত কাজ আরম্ভ করা যায়। চীন দেখিয়েছে কতো দ্রুত রোগ সনাক্ত করা সম্ভব আর কতো দ্রুত সনাক্তকারীকে আলাদা করে ফেলা যায়।

পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো জাতি ও সভ্যতা পাওয়া যাবে না, যারা শক্তি প্রয়োগ না করে শুধু আদর্শের বাণী শুনিয়ে অশান্ত পৃথিবীতে শান্তি আনতে পেরেছে। আদর্শবিহীন শুধু শক্তির প্রয়োগ জুলুমের বিস্তৃতি ঘটায়

চীনের জনসংখ্যা ১৫০ কোটি প্রায়। চীনে খুব সস্তায় জনশক্তি পাওয়া যায় বিধায় যে কোন প্রডাক্ট তারা খুব অল্প খরচে তৈরি করতে পারে, যেমনটা বাংলাদেশ তৈরি করে রেডিমেড গার্মেন্টস আইটেম।

এক দশক ধরে একটু গভীরভাবে যারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, তারা উপলব্ধি করছে, নতুন প্রজন্ম ক্রমশই প্রবীনদের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলছে। দিন দিন বড় হচ্ছে নবীনদের এ মিছিল।

কথাটা প্রায়ই শুনি, সংস্কৃ‌তি এক‌টি জা‌তির প‌রিচয়। যারা কথাটা ব‌লে নিশ্চয়ই তারা খারাপ উদ্দেশ্যে এটা বলে না। কিন্তু ভে‌বেচি‌ন্তে ব‌লেন না। কথাটা আজ‌কেই আবার পড়‌তে হলো একজ‌নের মন্ত‌ব্যে।

বিল গেটসর দুই হাজার পনেরো সালে বলেছিলেন ভাইরাসের ভয়াবহ আক্রমণের কথা। তার আরো আগে দু’হাজার সাত-আট সালের দিকে তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত জর্জ বুশ একই কথা বলেছেন ভাইরাসের আক্রমণ সম্পর্কে।

বাংলা‌দে‌শের মানুষ ক‌রোনাকা‌লে স্পষ্ট দু‌টো‌ ‌শি‌বি‌রে বা দু’ভাগে ‌বিভক্ত হ‌য়ে গেছে। যার এক‌দি‌কে আছে, লকডাউ‌নের প‌ক্ষের মানুষ যাদের খাওয়া-থাকার চিন্তা নাই। মা‌সের পর মাস তারা ঘ‌রে ব‌সে থে‌কে ‌নি‌শ্চি‌ন্তে আহার জোগাতে পা‌রে।