সাদ রহমানের গদ্য ‘এনসিপির দুর্দশা’

ছয়টি শিশুর পরিচর্যা আর সুরক্ষার পেছনে জীবনের আঠারোটি বছর পার করে এসে বুঝলাম, সন্তানকে প্রাচুর্য দিয়ে বড় করার চেয়ে মূল্যবোধ দিয়ে বড় করা কয়েকশো গুণ কঠিন কর্ম

জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে আমরা যে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি, আমার বাচ্চারা সেখানে খেলছে। আমার স্ত্রী মারাম আমাকে ফিসফিস করে বলল, “আমার খিদে পেয়েছে। চলো কিছু খাই।”

আমারা যে গরিব, আমাদের টিনসেডের বাড়িটাই কেবল সেটার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে যেত। আর আমার নানাবাড়ির অর্ধেক লোক সেটা প্রচার করে আনন্দ পেত

প্রথম আলোর মনোভাব ও দৃষ্টিভঙ্গি খুবই জঘন্য। প্রথম আলো ঈদের মতো একটি পবিত্র ইবাদাতকেও কটাক্ষ করতে দ্বিধা করে নাই

আফরোজী ইউনূস জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্দাথবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটিতে পর্দাথবিজ্ঞানের গবেষক হিসেবে থাকার সময় পরিচয় হয় মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে

নাট্যকার হিসেবে এ আমার ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় নাটক। নাম ছিল ‘দি রাফ’। ভেলা। বন্যাতে আটকে পড়া তিনজন মানুষ ও একটি সাপের গল্প। চারস্থানের চারটি প্রাণীর একটি মাচায় অবস্থান ও ভেলা দিয়ে উদ্ধারের গল্প

শিক্ষার্থী যেন নিজে চিন্তার সামর্থ অর্জন করতে পারে সেই আয়োজনের দিকেই থাকে প্রকৃত শিক্ষকের নজর

স্যার, আমি গরিব এইটা ঘটা করে মানুষকে জানানোর কী আছে? আর গরিব হইলেই আমার দরিদ্র তহবিলের টাকা তুইলা খাইতে হবে