বিজ্ঞানকে কট্টর করেছে পুঁজিবাদ

খেলার মাঠ, প্রতিটি ভূমিরূপ, প্রতিটি স্থাপনা, স্থাপনাগুলোকে ঘিরে প্রকৃতির অফুরন্ত দাক্ষিণ্য দেখে দেখে আমি সমৃদ্ধ হয়ে উঠছিলাম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালকে আমার মনে হলো একটি রহস্যময় কবিতা

আমি কেন লিখি? এটা এমন প্রশ্ন, যেমন আমি কেন খাই– কেন তৃষ্ণা মিটাই। যদি এ দৃষ্টিকোণ থেকে এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়, তাহলে খাওয়া-দাওয়া আর তৃষ্ণা মিটানোর জন্য টাকা ব্যয় করতে হবে

যে কোনো দুর্যোগে, চাই তা মানবসৃষ্ট হোক, ন্যাচারাল হোক, বা পলিটিকাল হোক, প্রধান ও প্রথম ফরজ হইল সাহায্য, সহায়তা, মানুশের জীবন বাঁচানো। তারপর বাদবাকি ব্যাপার

মানুষ পক্ষের বা প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের নিয়ে মারামারি করে, বিদ্বেষ ছড়ায় ঠিক ধর্ম নিয়ে দাঙ্গা করার মতো। বিজ্ঞানীদের বেলায় তেমনটা ঘটেনি কখনো

আদর্শের প্রশ্নে কোনোকিছুর সাথেই তিনি আপস রফায় যাননি। তার কবিতার দর্শন কি ছিল? কবিকে নিয়ে আমাদের সমাজে এক ধরনের চর্চাহীনতা আছে

দুই হাজার পনের সালে ঢাকায় তার সঙ্গে আমার সরাসরি যোগাযোগ বা পরিচয় হয় একটি চলচ্চিত্র উৎসবে। আমি তার ছবিগুলোর গুণগ্রাহী হিসাবে ঢাকায় অনেক গল্প হয় তার সঙ্গে

আমি বিতর্কের ভঙ্গিতে তার সাথে আলোচনা করিনি। বরং কল্যাণকামিতার ভঙ্গিমায় কথা বলেছি। যার ফলে সেগুলো তার ওপর এতটাই প্রভাব ফেললো যে, তিনি আমার কাছে এই বলে রীতিমতো মাফ চাইতে লাগলেন

জীবন নিয়ে দুশ্চিন্তার বোঝা বয়ে বেড়িও না। সে বোঝা আল্লাহই নিয়ে নিয়েছেন। আয়-রোজগার নিয়ে ভেবো না। সেটাও আল্লাহ আগে থেকেই লিখে রেখেছেন