ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর শিক্ষার গতিপ্রকৃতি
আগস্ট ২৪, ২০২৫
যখন ব্রিটিশ শাসকরা ১৯০৫ সালে বাংলা ভাগের ঘোষণা দিলেন বর্ণহিন্দুরা তা মেনে নিলেন না। কারণ বাংলার জমিদার, আইনজীবী, চিকিৎসক, বিভিন্ন পেশার অন্যান্য মানুষরা প্রায় সবাই ছিলেন বর্ণহিন্দু

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
সব সমাজই হলো ইতি আর নেতির সমাহার। সব সমাজ নানা বিপরীত সত্যকে লালন করে এবং নানা বিপরীতের দ্বন্দ্বে কম্পমান থাকে। দ্বান্দ্বিক নিয়মেই অবক্ষয়ী এই বাবু সংস্কৃতির মধ্য থেকে দু-একজন অন্যরকম সংস্কৃতির দিকে পা বাড়িয়েছিলেন, তাহলো মুদ্রণশিল্প
জুলাই ০৪, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
কলকাতা শহরে তখন কবিগানের আসর জাঁকিয়ে বসেছিল। নানা জাতের কবিদের মধ্যে পর্তূগিজ এক কবিয়ালকে পাওয়া যাচ্ছে যার নাম হেনসম্যান অ্যন্টনি যিনি ফিরিঙ্গি আন্টুনি নামে খ্যাতিমান হয়েছিলেন
জুলাই ০৩, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
সকল বাবুরাই যে খুব খানদানি ছিলেন, তা নয়। যার একটু ভাগ্য পাল্টেছে, বাবুদের দেখে তার বাবুর হবার সখ জন্মাতো। যদি বাবুদের অনুকরণ করে সমাজে একটু পাত্তা মিলে, তাতে দোষ কী? সব বাবুরা তো আর বেলেল্লাপানা করতেন না।
জুন ৩০, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
নারীদের দুর্দিনের কথা ভাবলে সকলের মন খারাপ হয় যায় এখনো। রামমোহন আর বিদ্যাসাগর প্রমুখ ভদ্রঘরের নারীদের মুক্তির জন্য কতটা স্বার্থ ত্যাগ করেছিলেন আর কতটা ইতিবাচক ভূমিকা নিয়েছিলেন আজকের দিনে দাঁড়িয়ে উপলব্ধি করা সেভাবে সম্ভব নয়
জুন ২৯, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
মৃত বেনের স্ত্রী সহমরণে যাবার সংকল্প করেছে। সতী হবে, সতী হবে একটা সোরগোল পড়ে গেল। তারই জন্য এত আনন্দ। স্থানীয় হাকিম মহিলাকে আদালতে ডেকে পাঠিয়ে যুক্তি দিয়ে বোঝাবার চেষ্টা করলেন যে সহমরণে কোনো লাভ নেই
জুন ২৮, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
বিদ্যৎজনের চিন্তাভাবনা, সমাজসংস্কার ও নব্যধনীদের সৌখিনতা, সেই সাথে বাবু সংস্কৃতির পাশাপাশি ভিন্ন একটি সংস্কৃতিও সে সময়ের কলকাতায় বহমান ছিল। এটা ছিল কলকাতার নিজস্ব ধাঁচে গড়ে ওঠা লোক সংস্কৃতি।
জুন ২৭, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
রাজারাজরারা রাত্রে নিজ বিবাহিত স্ত্রীর মুখ দেখতেন না। বাড়ির প্রধান আমলা, দারওয়ান, মুচ্ছুদ্দিরা যেমন হুজুরের বিষয়কর্ম দেখেন, স্ত্রীর রক্ষণাবেক্ষণের ভারও তাঁদের উপর বর্তায়। সুতরাং তাঁরা ছাড়বেন কেন?
জুন ১৯, ২০২১

কলকাতার কত রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
মধ্যযুগের বাংলার নগরের অন্যতম ভূষণ ছিল বারাঙ্গনাপল্লী। রাজার পারিষদ ও আমলা-অমাত্যরা প্রকাশ্যে বারাঙ্গনাগৃহে যাতায়াত করতো, সকলে মিলেমিশে আমোদ আহ্লাদে অংশ নিতো। মধ্যযুগে তা ছিল পৌরুষ ও আভিজাত্যের প্রতীক
জুন ১৭, ২০২১

আফিফ উদ্দিন শাওনের প্রবন্ধ ‘কবিতায় মোহাম্মদ (সা.)’
গভীর আঁধার কেটে ভেসে ওঠে আলোর গোলক/সমস্ত পৃথিবী যেন গায়ে মাখে জ্যোতির পরাগ/তাঁর পদপ্রান্তে লেগে নড়ে ওঠে কালের দোলক/বিশ্বাসে নরম হয় আমাদের বিশাল ভূভাগ।
জুন ১৭, ২০২১

কলকাতার কতো রঙ্গ এবং বাবু সংস্কৃতি
কৃষ্ণনগরের রাজবাড়িতে একবার এক বাঁদরের বিয়ে দেয়া হয়েছিল বেশ ধুমধাম করে। এই বিয়েতে এক লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। বানরকে মাথায় মুকুট পরিয়ে দিয়ে পাল্কীতে চড়িয়ে একদল বাঈজী বরের পেছনে দাঁড়িয়ে গান গাইতে ছিল।
জুন ১৬, ২০২১