শিক্ষা ও শিক্ষকরা কোথায় দাঁড়ি‌য়ে আছে?

ঢাকার যানজট আসলে পাবলিক বাসের কারণে হয় না। যানজট হয় প্রাইভেট গাড়িগুলোর কারণে। লকডাউনের ভেতর প্রতিদিন এইসব যানজট সে কথাই প্রমাণ করছে।

প্রতিদিনকার মতো আজও অফিসে যাওয়ার জন্য বাসা থেকে বেরিয়ে দেখি, প্রতিদিনকার মতো রোদ, গরম, প্রতিদিনকার মতো তীব্র রিকশা সঙ্কট এবং প্রতিদিনকার মতো হাজার হাজার মানুষ রাস্তায়

মূলধারার বাঙলা গানের মিউজিক ও টেস্টে একটা চেঞ্জ আসছে গেল কয়েকবছরে। হিপহপ, ফোক আর ওয়েস্টার্নের একটা মিক্সার যেসব গানে আছে, সেগুলাই মূলত ভাইরাল হইতেছে গত কয়েক বছর যাবত

ভালোবাসা দুরন্ত একটি ঘোড়া। কখন ঘোড়াটি চলতে শুরু করে, বোঝা যায় না। কোথায় যাচ্ছে, তাও বোঝা যায় না। তারপরেও মানুষ ভালোবাসার ফাঁদে পড়ে। একটু বেশি করে বললে মানুষ পড়তে চায়। ভালোবাসার শুরু পরিবারের বন্ধন থেকে

ধর্মে স্পষ্টভাবে বলা আছে, ঘাম শুকানোর আগেই শ্রমিকের পারিশ্রমিক দিয়ে দাও। ঘাম তো ঘাম, রক্ত শুকিয়ে গেলেও এ দেশের মালিকরা বেতন দিতে চায় না। বরং বেতন চাইতে গেলে গুলি করে প্রাণটাই কেড়ে নেয়।

টকটুকে এক রমণী গায়ে কলাপাতা জড়িয়ে ধীর লয়ে হেঁটে যাচ্ছেন, দেখে মনে হচ্ছে যেন নিমাই ভট্টাচার্যের মেমসাহেব উপন্যাসের প্রচ্ছদ হেঁটে যাচ্ছে।

এত মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে কেন রাস্তায় নেমেছে, তার কারণ খুঁজে পেলাম না। শপিং? হতে পারে। ঈদ তো সমাগত প্রায়। শপিং ছাড়া এদেশে ঈদ থেমে যেতে পারে! চাঁদ আলো ছড়ানো বন্ধ করে দিতে পারে। বাতাস থমকে দাঁড়াতে পারে।

চারপাশজুড়ে এত এত মানুষ মগজভর্তি অন্ধকার নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে! হায়! এদের জন্যই সম্ভবত যীশু বলেছিলেন, লেট দেয়ার বি লাইট