ইরফান শেখের গদ্য ‘পুরান বই বাজারের ফিরিস্তি’

খুব ছোটবেলা থেকেই আমি বাজারে যেতাম। বাজার মানে মাছের বাজার, শাকসব্জি তরিতরকারির বাজার। রোজ সকালে নাস্তা করে মহাসমারোহে বাজারে যাওয়া ছিল আব্বার রোজকার রুটিন

এ দেশের জনগণ অত্যধিক বোকাচোদা, তাদের সব ভেঙে দেখালেও বিশ্বাস করবে না। কারণ ইগো। তারা মিডিয়া লিংক চাইবে, সর্বোচ্চ প্রমাণ চাইবে

সৃষ্টিকর্তা আমাদের দু’রকমভাবে সৃষ্টি করেছেন। আমাদের শরীর বানিয়েছেন মাটি দিয়ে। আর আমাদের রূহ বা আত্মা বানিয়েছেন শূন্য থেকে

মধ্যরাতে বান্দরবানের একটা পাহাড়ে। আমরা মহুয়া খাইছি। এরপর আরও কী কী যেন খাইছ। খাইয়া তো টাল।

টিকটক সেলিব্রেটি অপু ভাইরে গ্রেফতার করা হইছে। ব্যাপারটা নিয়া যেহেতু থানায় কেস আগেই হয়ে গেছে, তাইলে আমাদের কাজ আপাতত একটাই: মাথা ঠাণ্ডা কইরা ভাবা।

গান এখনও বুঝি না অথবা যা বুঝি তা কেবল প্রবহণ। গ্রাফিত্তিঅলা হইয়া উঠতে উঠতে রক মেটাল শুনতে শুনতে আবার শুনি আয়রন মেইডেন কিংবা প্যান্টারা।

ঈদ এলেই ‘অতিপ্রগতিপন্থি’ বন্ধুরা আপনেরে ‘সঠিক’ পথ দেখানোর একটা ‘মহান’ দায় বোধ করবে। যেমন, ঈদ এলে বলবে, বনের পশুর (আসলে, কোরবানি দেয়া হয় গৃহপালিত পশুকে) চেয়ে মনের পশুরে কোরবানি দ্যান।

আরেফিনের কথা মনে পড়ে। রাস্তায় মেয়েদের পেছনে পেছনে হাঁটে আর একা একা কথা বলে, আমার একটা কলার বাগান আছে। সেখানে দোয়েল পাখি বাসা বেঁধেছে।