ইরফান শেখের গদ্য ‘পুরান বই বাজারের ফিরিস্তি’

ভেবেছিলাম একটা ধবধবে সাদা রঙের জামদানি কিনবো। ব্লাউজটা থাকবে টকটকে লাল রঙের। চুলগুলো এখন যতটুকু হয়েছে, চাইলেই বেলির মালা গেঁথে একটা হাতখোঁপা বানিয়ে ফেলা যেত

যৌনতা এমনই এক বিষামৃত, যা মেপে খেলে অমৃত আর বেশি খেলে বিষ। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, দোষ তবে কি একা পুরুষের

প্রতিটি বাক্যে আলাদা আলাদা মনোযোগ দিয়ে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদের মতো এমন সযত্ন গদ্য আর কে লিখেছে! তার অনেক বাক্য প্রবাদের উচ্চতা অর্জন করেছে।

ছাত্রজীবনের সবচেয়ে আনন্দের সংবাদ ছুটি। বড় হলেও ছুটির আমেজ একটুও ফুরায় না। তবুও শৈশবের নির্ভাবনার ছুটির আমেজ কি পাওয়া যায়? যায় না।

যে অপরাধে আমার চাকরি চলে যায় তাহলো, লাঞ্চ করার পর অফিসের ডেস্কে মাথা দিয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া। এটা নাকি সিসি ক্যামেরায় সিও স্যার দেখেছেন।

আমাদের আড্ডায় এখন মৃত্যুর কথা ওঠে বেশ ঘন ঘনই ওঠে। তাতেই কামাল চটে উঠল, মৃত্যু লিয়্যা এত কথা কিসের অ্যাঁ! জন্ম লিছি মরতে একদিন হবিই। তাই লিয়্যা সবসময় চিন্তা করার দরকারডা কী

চন্দনকৃষ্ণ পাল সাহিত্য অন্তপ্রাণ মানুষ। নিয়মিত লিখছেন। অসংখ্য বই মোড়কবদ্ধ হয়েছে তার নান্দনিক লেখা নিয়ে। শুধু তাই নয়, তিনি সংস্কৃতিমনস্ক মুক্ত মনের মানুষও।

আমাকে উঠতে দেখে এক ভদ্রলোক দৌড়ে এলেন। বললেন, তাড়াতাড়ি উঠুন। পীর সাহেব আপনাকে ডেকেছেন। আপনাকে সাক্ষাৎ দেবেন। আমি প্রশ্ন করলাম, কোন পীর? আমি এখানে কেন?