ইরফান শেখের গদ্য ‘পুরান বই বাজারের ফিরিস্তি’

সে-ই আদ্দিকালে, সে-ই শীতের সন্ধ্যায় হঠাৎ কোত্থেকে যেন সামনে এসে আর্বিভূত হয় অভিজিৎ দাস, আমাদের হাজারো উদ্দেশেরে ব্যর্থ করে দিয়া আজো যে নিরুদ্দেশ। তারে দেখে আমি চমকে উঠি

একজন ঔপন্যাসিকের সব উপন্যাসই কি শ্রেষ্ঠ হয়ে ওঠে? মোটেই না। মনে হচ্ছে, এ যাবৎ যে কটি উপন্যাস লিখেছি সেগুলোর মধ্যে উজানবাঁশিকে আপাতত শ্রেষ্ঠ বলতে পারি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আপনার প্রচুর সময় নষ্ট করবে যদি আপনি সতর্ক না হন। আপনি লিঙ্গীয় সম্পর্কে জড়াতে পারেন এমন মানুষের সাথে যে আপনার আদৌ যোগ্যই নয়।

চাঁদের রূপ পাহারা দিতে আমরা সোনাচর বিলে নৌকা নামাতাম। শান্ত জলের ওপর লিখে রাখতাম আমাদের প্রাণের নিরাকার অভিব্যক্তি। ঢেউয়ের পাতায় ছেড়ে দিতাম আমাদের বন্ধুত্বের কথা, ‘সব্বাই ভালো থাকিস!’

মিজান ভাইয়ের কাজ ও আগ্রহের যে ব্যাপ্তি তাতে শুধু সম্পাদকীয় পাতায় তার কনটেন্ট ধরানো যেত না। অনেক সময়ই তিনি এক্সক্লুসিভ নিউজ করতেন।

বস্তু-অবস্তু সবই চৈতন্যময়। আর এই সময় কোয়ান্টাম ফিজিক্স বলে, চৈতন্যের মৌলিক ভাষাই হচ্ছে কম্পন, গভীর ছন্দময় কম্পন। আর এই কম্পনছন্দ আসলে প্রেম-অপ্রেমের অনুভূতিকে এনার্জির ফ্রিকোয়েন্সি

সময়টা ভালো নয়। চারদিকে আবার শুরু হয়েছে সেই ভয়াবহ ঘটনাগুলো। চেনাজানা মানুষগুলোর কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার খবর ভেসে আসছে। নিউজ ফিডে ভাসছে মৃত্যু।

মধ্যরাতের যেমন একটা নীরবতা থাকে, মধ্য দুপুরেরও এমন একটা সময় থাকে; যখন সব যেন থেমে আসে। সব আসলে চলতে থাকে কিন্তু কেমন যেন স্থির। হাজার বছরের পুরাতন কোনো ঘটনার মতো প্রতিদিন একটা দুপুর হয়।